ইউনাইটেড নেশনস ফান্ড, আরও বেশি পরিচিত ইউনিসেফ, সবেমাত্র ঘোষণা করেছেন যে তারা বর্তমানের সাথে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে মালাউই সরকার একটি নতুন প্রোগ্রাম চালু করতে যেখানে দেশটির মানবিক করিডোরে ড্রোন ব্যবহার করা হবে। আমরা দেশে শুরু হওয়া ধরণের প্রথমটির চেয়ে কম বা কম কথা বলি না।
এই ব্রোকারটির একটি খুব বিশেষ উদ্দেশ্য রয়েছে এবং এটি হ'ল একটি বিশ্ববিদ্যালয়, বেসরকারী খাত বা অন্যান্য সম্ভাব্য অংশীদারদের জন্য নিয়ন্ত্রিত প্ল্যাটফর্ম যারা এই দীক্ষায় যোগ দিতে চান যা দিয়ে মালাউই সম্প্রদায়ের বিভিন্ন ধরণের পরিষেবা সরবরাহ করা যায়। এর কেন্দ্রবিন্দুটি দেশের ঠিক মাঝখানে কাসুনগু বিমানবন্দরে অবস্থিত এবং প্রায় ৪০ কিলোমিটার আয়তনের ব্যাসার্ধ থাকবে।
ইউনিসেফের সহযোগিতায় মালাউই আফ্রিকার প্রথম ড্রোন করিডোর খুলবে
মালাউইয়ের পরিবহন ও গণপূর্ত মন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যের ভিত্তিতে, জপ্পি মাংগো:
অতীতে মালাউই উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয় হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে এবং এটিই উদ্ভাবনের প্রতি উন্মুক্ততার কারণেই আফ্রিকার প্রথম 'ড্রোন' করিডোর প্রতিষ্ঠা করেছে।
আমরা আমাদের বন্যার প্রতিক্রিয়ার অংশ হিসাবে অতীতে 'ড্রোন' ব্যবহার করেছি এবং চিকিত্সা সরবরাহ পরিবহনের মতো অন্যান্য ব্যবহারের সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি যা প্রত্যন্ত গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জীবনকে রূপান্তর করতে পারে।
অন্যদিকে, ক্রিস্টোফার ফাবিয়ান, গ্লোবাল ইনোভেশন জন্য ইউনিসেফের অফিসের সিনিয়র উপদেষ্টা মন্তব্য করেছেন:
এই করিডোর বিশ্বের সবচেয়ে দুর্বল শিশুদের পরিষেবা প্রদানের দক্ষতা এবং সক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করতে পারে।
এই পরীক্ষাগুলির সাফল্য বেসরকারী ক্ষেত্র, সরকার এবং স্থানীয় উদ্যোক্তা এবং প্রকৌশলীদের সাথে নতুন উপায়ে কাজ করার উপর নির্ভর করবে যারা প্রযুক্তিগুলি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের উপযুক্ত সমাধান প্রদান করে তা নিশ্চিত করতে পারে।